আন্তর্জাতিক চিত্র সাংবাদিক
ফাইনালে মুখোমুখি হয়েছিল এলআরএস স্পোর্টস একাডেমী ও বালির আদিত্য একাডেমি। এলআরএস স্পোর্টস একাডেমি টসে জিতে প্রথমে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেয়। এল আর এস একাডেমি নির্ধারিত কুড়ি ওভারে ৬ উইকেট হারিয়ে ১৪৫ রান করে, তাদের হয়ে সর্বোচ্চ রান করে আগাস্থা শুক্লা, ৪৪ রান। পরে ব্যাট করতে নেমে আদিত্য স্কুল অফ স্পোর্টস নির্ধারিত ওভার এর আগেই ২ উইকেট হারিয়ে ১৪৯ রান করে ৮ উইকেটে ম্যাচ জিতে নেয়। আদিত্য স্কুল অফ স্পোর্টসের ব্যাটসম্যান স্নেহাশীষ রায় ফাইনালে ৮৪ রানের এক অনবদ্য ইনিংস উপহার দেয়। আর নিজের টিমকে জিততে সাহায্য করে।
সারা বাংলা অনূর্ধ্ব ১৩ টি-টুয়েন্টি টুর্নামেন্টের ফাইনালে ম্যান অফ দ্যা ম্যাচ হয় আদিত্য স্কুল অফ স্পোর্টসের স্নেহাশীষ রায়।
এই টুর্নামেন্টের বেস্ট ব্যাটসম্যান হয়েছে আগাস্থা শুক্লা। টুর্নামেন্টের সর্বোচ্চ উইকেট টেকার অশ্বিন শিং। প্লেয়ার অফ দ্যা টুর্নামেন্ট হয়েছে শুভম কুমার প্রসাদ।
পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন রনি রায়ের পরিবারের সদস্যরা। উপস্থিত ছিলেন সঞ্জয় রায়,অজয় রায়,সুজয় রায়,মৃত্যুঞ্জয় রায়,রোহিত জয় রায়,স্বস্তিকা রায়, বিদ্যুৎ রায়,প্রভাত ভট্টাচার্য,হিমাদ্রী ঘোষ,অঞ্জন চক্রবর্ত্তী,অভিজিৎ ভট্টাচার্য্য,স্বপন মাহাতো,প্রাক্তন ক্রিকেটার সৌরাসিস লাহিরি এবং প্রাক্তন ভারতীয় ক্রিকেটার লক্ষ্মীরতন শুক্লা তাদের হাত দিয়েই প্রত্যেক প্লেয়ারকে প্রাইজ তুলে দেওয়া হয়।
সবশেষে প্রাক্তন ভারতীয় ক্রিকেটার ও বাংলার প্রাক্তন মন্ত্রী এবং এই খেলার আয়োজক লক্ষী রতন শুক্লা বলেন এটা সবে শুরু এর পরে পূজোর পরে নভেম্বর মাসে রনি রায় এবং গোপাল বোস কে নিয়ে আরো বড় টুর্নামেন্ট করতে চলেছেন যে টুর্নামেন্টে সারা বাংলা থেকে ৪০ থেকে ৫০ টা টিম নিয়ে অনুষ্ঠিত হবে। আর তার সাথে তিনি স্কুল টুর্নামেন্টও শুরু করতে চলেছেন। বলেন এই ভাবেই রনিদা আমাদের মধ্যে সারা জীবন থাকবেন তিনি হয়তো উপর থেকে সবি দেখতে পাচ্ছেন আর আমাদের পাশে সর্বক্ষণ আছেন এবং থাকবেন।
Comments
Post a Comment