Posts

Showing posts from March, 2022

ঘরের ছেলে সৌভিক......

Image
বলরাম বোসঃ  ঘরের ছেলে সৌভিক চক্রবর্তী কে সংবর্ধিত করলো বরানগর যুবক সংঘ বরানগর যুবক সংঘ বরানগরের ঘরের ছেলে সৌভিক চক্রবর্তী কে সম্বর্ধিত করতে পেরে ক্লাব কর্তৃপক্ষ গর্বিত,আজ সন্ধ্যায় বনহুগলী যুব সংঘের পক্ষ থেকে আই এস এল ফাইনাল জয়ী হায়দরাবাদ এফসি বাংলার খেলোয়াড় সৌভিক চক্রবর্তী কে সম্বর্ধনা জ্ঞাপন করা হয়। জহরলাল নেহেরু স্টেডিয়ামে  মার্চ সেই আই এস এল ফাইনাল খেলে দুটি টিম হায়দরাবাদ এফসি ও কেরালা ব্লাস্টার্স সৌভিক চক্রবর্তী হায়দ্রাবাদ এফসি হয়ে খেলে সেই ফাইনালে হায়দ্রাবাদ এফসি জয়ী হয় হায়দরাবাদ এফসি সেই টিমে ছিল সৌভিক চক্রবর্তী সৌভিক টুর্নামেন্ট খেলে সেই সৌভিক চক্রবর্তী কে আজ বর্ণগুলি যুবক সংঘ এর পক্ষ থেকে ক্লাব প্রাঙ্গণে সম্বর্ধিত করা হয় এই সম্বর্ধনা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বরানগর থানার ভারপ্রাপ্ত আধিকারিক দেবাশীষ পাহাড়ে বড়নগর পৌরসভার পৌর পিতা এবং ক্লাব সংগঠক অঞ্জন পাল সৌভিক চক্রবর্তী কোচ রঞ্জন ভট্টাচার্য এবং ক্লাব সম্পাদক শংকর রাউত।

সাদা ফুলের পাপড়ি সাদা ফুলের মালা দিয়ে বসন্ত উৎসব উদযাপন

Image
  বলরাম বোস- ঠিক বসন্ত উৎসবের আগেই খুন হন তার বাড়ির পাশেই পানিহাটি পৌরসভার অন্তর্গত 8 নম্বর ওয়ার্ডের পৌর প্রতিনিধি অনুপম দত্ত তিনি দোল খেলতে রং খেলতে খুব ভালবাসতে এবং অনেক ছোট ছোট ছেলে মেয়েদের কে নতুন জামাকাপড় কিনে দিতেন রং কিনে দিতেন অনেক বড় ক্ষতি নেই পাঞ্জাবি শাড়ি জামা কিনে দিতেন। এই বসন্ত উৎসবে রং খেলবার জন্য কিন্তু এবছরের বসন্ত উৎসবে আজ আর অনুপম দত্ত আগরপাড়ার মানুষের মধ্যে নেই মৃত্যুর ঠিক কয়েকদিন আগেই নিজের হাতে লাগিয়েছিলেন একটি পলাশ গাছ তার খুব ঘনিষ্ঠ বন্ধু কে বলেছিলেন দোল উৎসবের সময় এই পলাশ ফুল আমাদের এই ক্লাবের সামনে রাঙিয়ে তুলবে কিন্তু আজ অনুপম দত্ত নেই । পলাশ গাছ অনুপম দত্তের লাগানোর সেই পলাশ গাছটি ধীরে ধীরে বিকশিত হতে চলেছে অনুপম দত্ত কে স্মরণ করেই আজ সারা আগরপাড়া অঞ্চলে বসন্ত উৎসব কে বর্জন করে তার বাড়ির সামনে অনুপম দত্তের ক্লাব কিশোর সংঘ সামনে তার প্রতিকৃতি রেখে সেখানে বেশিরভাগ সবাই সাদা পাঞ্জাবি জামা সাদা শাড়ি পড়ে এসে সমবেত হয় তাঁর প্রতিকৃতিতে প্রথমেই অনুপম দত্তের সহধর্মিণী মীনাক্ষী দত্ত মালা দেন এবং মোমবাতি জ্বালান তারপরে এক এক করে সবাই তাঁর প্রতিকৃতিতে সাম

উত্তরপাড়ার গোলের ষষ্ঠ তম বসন্ত উৎসব

Image
প্রদীপ সাঁতরা : 'এসো মিলি প্রানের উৎসবে' র বার্তা নিয়ে উত্তরপাড়া গোলের বসন্ত উৎসবের পালন করলো, উত্তরপাড়া  রাষ্ট্রীয় উচ্চ বিদ্যালয় প্রাঙ্গনে। উত্তরপাড়া গোলের এটা ষষ্ঠ তম বসন্ত উৎসব। এমনিতেই গোলের বসন্ত উৎসব মানেই আবির খেলার দোলের আগমণ বলে মনে করে উত্তরপাড়াবাসী। এই উৎসব সত্যিই ছোট থেকে বড় সবার প্রাণে এনে দিয়েছে উৎফুল্ল। একদিকে যেমন ছিলো উৎসবের স্মৃতি নিজেই ধরে রাখার জন্য সেল্ফি তোলার হুড়োহুড়ি আবার অন্য দিকে ছিলো সঙ্গীত ও নৃত্য। এই উৎসবের আসরে সুমধুর সঙ্গীতে শ্রোতাদের মন ভাসিয়ে দিয়েছিলো প্রিয়াঙ্কা রায়, জয় ঠাকুর ও তুষীমা ভট্টাচার্য্য। এছাড়া ছোট ছোট শিশুদের নৃত্য ছিলো মন জয় করার মতো। তা-থৈ ভদ্রাকালী, নৃত্যম হিন্দমোটর, শিবম ড্রান্স একাডেমি উত্তরপাড়া, আটিষ্ট্রি কালচারাল সেন্টার উত্তরপাড়া ও পরম্পরা উত্তরপাড়ার নৃত্য স্কুল এই উৎসবে উপস্থিত সকল দর্শকের মন জয় করে নিয়েছে। এই উৎসবের মঞ্চ অলংকৃত করতে উপস্থিত ছিলেন নব নিযুক্ত উত্তরপাড়া পৌরসভার পৌরপিতা দিলীপ যাদব, পৌরসদস্য সুব্রত মুখার্জি ও ডলি ঘোষ যাদব। সুমধুর কন্ঠে পল্লব বিষ্ণু উৎসবের এই মঞ্চের সঞ্চালনা পরিচালনা করেছেন। এই সমগ্র বসন্ত উৎসবের

বিনামূল্যে থাকার ছাত্র নিবাস হাওড়ায়

Image
রিপোর্ট- সুপ্রকাশ চক্রবর্তী- মেধাবী ছাত্রদের জন্যে এবার বিনামূল্যে থাকা খাওয়া ও পড়াশোনার জন্যে ছাত্র নিবাস  গড়ে উঠছে নবান্ন থেকে সামান্য দুরত্বে হাওড়ার ব্যাঁটরা থানার সানপুর জেলেপাড়া অঞ্চলে। তিন তলা এই ছাত্রনিবাস তৈরি করছেন হাওড়ার প্রসিদ্ধ স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা লক্ষী কাশী চ্যারিটেবল ফাউন্ডেশান। সংস্থার পরিচালক ডক্টর কাশীনাথ দাস বলেন, হোস্টেল ভবন তৈরির কাজ প্রায় শেষ। তিন তলায় ছাত্রদের থাকার জন্যে অত্যাধুনিক স্টিলের বেড ও আলমারি লাগানো হয়ে গেছে৷ দোতলার কাজও চলছে জোর কদমে। আর কয়েকদিন পর থেকেই ছাত্ররা থাকতে পারবে।  তিনি বলেন, তাদের সংস্থা সারা বছর নানা সমাজসেবা মুলক কাজ করে। কোভিড কালে মানুষকে চাল, ডাল, আলু সহ নানা খাদ্যশস্য তুলে দিয়েছে।  সেই সঙ্গে কোভিড নিয়ে মানুষকে সচেতন করতে টোটোতে করে কয়েক হাজার লিফলেট বিলি করেছেন তারা। কোভিড বাধা কাটিয়ে আবার যাতে ছাত্ররা পড়াশোনা করতে পারে ,সেজন্য মাত্র কয়েক মাসের মধ্যেই এই তিন তলা ছাত্র নিবাস  গড়ে তোলা হয়েছে।  তিনি জানান, ২০১৮/২০১৯ সালের উচ্চমাধ্যমিকে  অফলাইন পরীক্ষায় যারা ৯০ শতাংশের উপর নম্বর পেয়েছেন সেইসব ছাত্ররা জেলা শাসক ও পুলিশ কমিশনারের সুপারিশ পত

রাজ্যে কোন শিল্পই গড়ে ওঠেনি।

Image
রিপোটার: মৃণাল কান্তি সরকার-  রাজ্যে তৃতীয়বার ক্ষমতায় আসার পরেও এখনো পর্যন্ত রাজ্যে কোন শিল্পই গড়ে ওঠেনি। যার ফলে দিনকে দিন বাড়ছে বেকারত্বের সংখ্যা। এমতাবস্থায় এম এস এম ই ফোরামের পশ্চিমবঙ্গের দায়িত্বে মমতা বিনানি সভাপতি পদে দায়িত্ব নিয়েই জানিয়ে দিলেন কেবলমাত্র কাজ পাওয়াটা লক্ষ্য নয়, প্রত্যেকটা মানুষকে নিজের পায়ে দাঁড়াতে সর্বতোভাবে সাহায্য করার জন্য এগিয়ে আসবেন তিনি ও তাঁর এই সংস্থা। বৃহস্পতিবার কলকাতার এক বেসরকারি হোটেলে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি জানান রাজ্যে প্রচুর মহিলা এবং পুরুষ আছেন যারা এককভাবে কাজ করছেন কিন্তু অন্যরকমভাবে লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারছেন না ফলে তাদের তৈরি জিনিসপত্র কারুর নজরেই আসে না। শুধুমাত্র জিনিস বানালেই হবে না তাকে সঠিক জায়গায় বিক্রি করতে হবে প্রয়োজনে সেই সব জিনিসকে বিদেশের বাজারে বিক্রি করার জন্য রাস্তা খুলে দিতে হবে আর সেই কাজ করার জন্যই তিনি এই দায়িত্বভার গ্রহণ করেছেন সভাপতি পদে। পশ্চিমবঙ্গের সংস্কৃতি তাকে নিয়ে যে একটা বড় মার্কেট করা যেতে পারে এতে কোন সন্দেহ নেই এবং সেই লক্ষ্যে তিনি প্রথমে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কে এবার আবেদন করত