Posts

*"হাওড়া রত্ন" সম্মান গীতাঞ্জলি র*

Image
১৭১৩ সালে আওরঙ্গজেব নাতি ফর‌রুখসিয়ার রাজ্যাভিষেকের সময় ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির বেঙ্গল কাউন্সিল তার কাছে একটি ডেপুটেশন পাঠিয়ে হুগলি নদীর পূর্বে ৩৩টি ও পশ্চিমে ৫টি গ্রামে বসতি স্থাপন করার অনুমতি চায়।১৭১৪ সালের ৪ মে তারিখে লেখা কাউন্সিলের কনসালটেশন বুকের তালিকা অনুযায়ী এই ৫টি গ্রাম হল: সালিকা (সালকিয়া), হাড়িড়া, কাসুন্দিয়া, রামকৃষ্ণপুর ও বেতড়। এগুলি আজ হাওড়া শহরেরই অন্তর্গত অঞ্চল। কিন্তু কোম্পানি শুধু এই ৫টি শহরে বসতি স্থাপনেরই অনুমতি পায়নি।১৭২৮ সালে আধুনিক হাওড়া জেলা ছিল বর্ধমান ও মহম্মদ আমিনপুর জমিদারির অন্তর্গত।পলাশীর যুদ্ধের পর ১৭৬০ সালের ১১ অক্টোবর বাংলার নবাব মীর কাসিম সাক্ষরিত চুক্তি অনুসারে কোম্পানি হাওড়া জেলার অধিকার পায়। ১৯৩৮ সালের ১ জানুয়ারি হাওড়া জেলা একটি পূর্ণাঙ্গ স্বতন্ত্র জেলার মর্যাদা পায়। স্বাধীনতার পরও হাওড়া জেলা বর্ধমান বিভাগের অন্তর্গত ছিল। ১৯৬৩ সালে এই জেলা প্রেসিডেন্সি বিভাগের অন্তর্ভুক্ত হয়। এর পর অনেক দুর জল গড়িয়ে, অনেক ভালো মন্দের সাক্ষী বহন করছে গর্বের *"হাওড়া"*। সেই জেলার গুণীজনদের এবং সেরা প্রতিষ্ঠানদের দের ক

মায়া সেনের জন্মদিনে মঞ্চস্থ রবীন্দ্র গীতিনাট্য ‘মায়ার খেলা’

Image
  স্বর্ণকুমারী দেবী প্রতিষ্ঠিত ‘সখী সমিতির’ উদ্যোগে রবীন্দ্রনাথ ২৭ বছর বয়সে রচনা করেন তার তৃতীয় গীতিনাট্য ‘মায়ার খেলা’। পরবর্তীতে শেষ বয়সে এই গীতিনাট্যকে নৃত্যনাট্যের রূপ দেন তিনি। প্রবাদ প্রতিম সংগীত শিল্পী মায়া সেনের জন্মদিন উপলক্ষে কলকাতার মধুসূদন মঞ্চে  সাগরময় ভট্টাচার্য্য-র পরিচালনায় বুধবার অনুষ্ঠিত হলো রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সেই গীতিনাট্য ‘মায়ার খেলা’। সঙ্গীতাংশে ছিলেন সাগরময় ভট্টাচার্য্য,অদিতি দে চট্টোপাধ্যায়,বাংলাদেশের শিল্পী জাহানজীব সরোয়ার শিমুল, শুক্লা মজুমদার,এ বাংলার অনুরাধা বসু,সোমদত্তা চট্টোপাধ্যায়, দেবাশিস মুখোপাধ্যায় এবং আরও বহু বিশিষ্ট শিল্পীবৃন্দ। নৃত্যাংশে ছিলেন শান্তিনিকেতনের শর্মিষ্ঠা মুখোপাধ্যায়,পল্লবী রুজ,দেবরূপ সরকার,সমতীর্থ রায় চৌধুরী প্রমুখ বিশিষ্ট শিল্পীবৃন্দ। নৃত্যপরিচালনায় ছিলেন শর্মিষ্ঠা মুখোপাধ্যায়।  সামগ্রিক পরিচালনায় ছিলেন সাগরময় ভট্টাচার্য্য।২৭ বছর বয়সে রচিত মায়ার খেলা গীতিনাট্যের বেশ কিছু বর্জিত গান- সেই শান্তিভবনভুবন কোথা গেলো,আমি কারে ও বুঝি নে, ইত্যাদি শোনা যায় এই অনুষ্ঠানে। আমার পরান যাহা চায়, সকল হৃদয় দিয়ে ভালোবেসেছি যারে,ও

ভারতীয় সোনা বিজয়ী

Image
  ২০ই নভেম্বর ২০২৪ তারিখে কলকাতা প্রেসক্লাবে ভারতীয় সোনা বিজয়ী সেবানী আগাওয়াল এর পক্ষ থেকে একটা সাংবাদিক বৈঠকের আয়োজন করা হয়। বেলজিয়াম শহরে ১৫ তারিখ থেকে ১৭ ই নভেম্বর ২০২৪ তারিখ পর্যন্ত ক্যান্ডিড স্পোর্টস মাস্টার্স এর ম্যারাথন কেটব্যল স্পোর্টস বিভাগে শিবানী আগরওয়াল হলেন সেই নাম যিনি ভারতের প্রথম সোনা বিজয়ী মহিলা। মাইথন অলওয়েস লিমিটেড কর্তৃক শ্রি সুভাষ আগরওয়াল গর্বিত হন শিবানির জন্য। শিবানী ও তার স্বামী মায়ঙ্ক আগারওয়াল ও তার কোচ মিস্টার অর্ণব সরকারের পক্ষ থেকে উৎসাহিত হন। পাশাপাশি তিনি জানিয়েছেন নয় বছরের শিশু পুত্রের সাথেও সমানভাবে তাল দিয়ে সংসারের সামলাছেন।          

আন্তর্জাতিক কলকাতা বইমেলার অন্যতম আকর্ষণ

Image
দ্য পার্ক হোটেল  ১৫ নভেম্বর ২০২৪ আন্তর্জাতিক কলকাতা বইমেলা। আগামী ৪৮তম আন্তর্জাতিক কলকাতা বইমেলার উদ্বোধন ২৮ জানুয়ারি, মেলা চলবে ৯ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। মেলার উদ্বোধন করবেন পশ্চিমবঙ্গের মাননীয় মুখ্যমন্ত্রী শ্রীমতী মমতা ব্যানার্জী। সম্মাননীয় অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন বিশিষ্ট কবি সাহিত্যিক ও অন্যান্য গুণিজন। স্থান, বইমেলা প্রাঙ্গণ, সল্টলেক। প্রথমেই পশ্চিমবঙ্গের মাননীয় মুখ্যমন্ত্রী শ্রীমতী মমতা ব্যানার্জীকে গভীর কৃতজ্ঞতা জানাতে চাই। বইমেলায় সার্বিক সহযোগিতার জন্য আমরা কৃতজ্ঞ নগরোন্নয়ন দপ্তর, কে এম ডি এ, তথ্য ও সংস্কৃতি বিভাগ, বিধাননগর পুলিশ, কলকাতা পুলিশ, বিধাননগর পৌরসংস্থা সহ পশ্চিমবঙ্গ সরকারের অন্যান্য দপ্তরের কাছেও। আপনারা জানেন, বর্তমানে আন্তর্জাতিক কলকাতা বইমেলা পৃথিবীর বৃহত্তম পাঠকধন্য বই উৎসব। ২০২৪ সালের বইমেলায় এসেছিলেন ২৭ লক্ষ বইপ্রেমী মানুষ, বই বিক্রির পরিমাণ ২৩ কোটি টাকা। এই অভাবনীয় সাফল্যে আমরা যেমন আনন্দিত, তেমনই কিছুটা চিন্তান্বিতও। কারণ, আগামী বইমেলায় অংশগ্রহণের জন্য অনেক নতুন প্রকাশক আবেদন করেছেন। অথচ বইমেলা প্রাঙ্গণের পরিসর একই আছে। তাই অত্যন্ত দুঃখের সঙ্গে জানাচ্ছি,

জয়েশ লজিস্টিকস কি ?

Image
জয়েশ লজিস্টিকস লিমিটেড হল পূর্ব ভারতের লজিস্টিক এবং সাপ্লাই চেইন শিল্পের একটি নেতৃস্থানীয় সত্তা: বিস্তৃত ক্লায়েন্টদের কাস্টমাইজড পরিবহন এবং লজিস্টিক সমাধান প্রদানের জন্য স্বীকৃত। কোম্পানিটি লজিস্টিক পরিষেবাগুলির একটি বিস্তৃত পরিসর অফার করে, প্রাথমিকভাবে অভ্যন্তরীণ উভয়ের জন্য সড়ক পরিবহনের পাশাপাশি ভারী শিল্পের ইনপুট এবং আউটপুট সামগ্রী এবং হ্যান্ডলিংয়ে বিশেষায়িত ক্রস বর্ডার কার্গো চলাচল। 2011 সালে প্রতিষ্ঠিত এবং ইন্ডিয়ান ব্যাঙ্কস অ্যাসোসিয়েশন দ্বারা অনুমোদিত ট্রান্সপোর্টার হিসাবে স্বীকৃত, জয়েশ লজিস্টিকস লিমিটেড হল একটি ISO 9001:2015 এবং ISO 14001:2015 প্রত্যয়িত কোম্পানি। আমরা ফ্রন এবং স্টিল (উভয় কাঁচামাল যেমন লৌহ আকরিক, লোহা ফাইল, কয়লা ইত্যাদি: TMT বারগুলির মতো সমাপ্ত পণ্য থেকে) সহ বিভিন্ন শিল্প খাতে 18টি হুইলার ট্রাকের ফ্ল্যাট বেড এবং সাইড ওয়াল্ড ক্যাপটিভ ফ্লিট ব্যবহার করে পণ্য পরিবহনে বিশেষজ্ঞ।  বিলেট, স্ট্রিপ কয়েল, শীট ইত্যাদি): সিমেন্ট শিল্প (চুনাপাথর, ক্লিংকার। সিমেন্ট), ভারী শিল্প যন্ত্রপাতি (ODC কার্গো), অবকাঠামো সরঞ্জাম। প্রকৌশল ও নির্মাণ যন্ত্রপাতি। ইন্দো-নেপাল কর

২১তম আন্তর্জাতিক ফুডটেক কলকাতা ২০২৪ খাদ্য খাতে সর্বশেষ প্রযুক্তি এবং স্মার্ট সমাধান প্রদর্শন

Image
২০শে নভেম্বর, ২০২৪, কলকাতা: ২১তম আন্তর্জাতিক ফুডটেক কলকাতা ২০২৪, পূর্ব ভারতের প্রিমিয়ার বিজনেস টু বিজনেস (বি ২ বি) প্রদর্শনী যা খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ, বেকারি, মিষ্টি ও নমকিন, দুগ্ধ পণ্য, আইসক্রিম এবং আতিথেয়তা শিল্পের জন্য, কলকাতার বিশ্ব বাংলা মিলন মেলা কমপ্লেক্সে ২৯ নভেম্বর থেকে ১ ডিসেম্বর পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে। প্রদর্শনীর সময় হবে সকাল ১০টা থেকে ৬টা। খাদ্য ও আতিথেয়তা খাতের ২০০টিরও বেশি প্রধান বিদেশী এবং ভারতীয় কোম্পানি ও শীর্ষ ব্র্যান্ড তিন দিনব্যাপী মেগা প্রদর্শনীতে অংশগ্রহণ করবে, যা হোটেল অ্যান্ড রেস্টুরেন্ট অ্যাসোসিয়েশন অফ ইস্টার্ন ইন্ডিয়া, পশ্চিমবঙ্গ বেকারি এসোসিয়েশন, অল ইন্ডিয়া ফুড প্রসেসরস অ্যাসোসিয়েশন, পশ্চিম বঙ্গ বেকার্স কো অর্ডিনেশন কমিটি, পশ্চিমবঙ্গ মিষ্টি উদ্যোক্তা, ফ্র্যাগ্রান্স অ্যান্ড ফ্লেভার্স অ্যাসোসিয়েশন অফ ইন্ডিয়া, ন্যাশনাল রেস্টুরেন্ট অ্যাসোসিয়েশন অফ ইন্ডিয়া, ইস্টার্ন ইন্ডিয়া কুলিনারি অ্যাসোসিয়েশন এবং অন্যান্য সংস্থা দ্বারা সমর্থিত। “ভারতের খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ ক্ষেত্র, যা বিশ্বের অন্যতম বৃহত্তম, তা ভারত সরকারের 'মেক ইন ইন্ডিয়া' উদ্যোগের মূল কেন্

জুনিয়র ডাক্তারদের সঙ্গে

Image
 বেবি চক্রবর্ত্তী: কলকাতা: ঘোষণামতো সরিয়ে দেওয়া হল বিনীত গোয়েল ও অভিষেক গুপ্তাকে। কলকাতা পুলিশের নতুন কমিশনার হলেন মনোজ ভার্মা। বিনীত গোয়েলের জায়গায় কলকাতা পুলিশের কমিশনার হলেন তিনি। এদিকে এডিজি এসটিএফ করা হল বিনীতকে। অভিষেক গুপ্তর জায়গায় ডিসি নর্থ হলেন দীপক সরকার। অভিষেক গুপ্তকে পাঠানো হল EFR সেকেন্ড ব্যাটেলিয়নের CO করে। ১৯৯৮ ব্যাচের আইপিএস অফিসার মনোজ বর্মা। এর আগে তিনি রাজ্য পুলিশে এডিজি (আইন-শৃঙ্খলা) ছিলেন। এবার শুরু হতে চলেছে তাঁর নতুন ইনিংস। কলকাতার নতুন পুলিশ কমিশনার হচ্ছেন তিনি। কিছুক্ষণ আগেই এই বিষয়ে বিজ্ঞাপিত জারি করা হয় নবান্ন থেকে। অন্যদিকে, বিনীত গোয়েলকে পাঠানো হচ্ছে স্পেশাল টাস্ক ফোর্সের এডিজি করে। রাজ্য পুলিশের যে ইন্টেলিজেন্স ব্যুরো রয়েছে তার নতুন এডিজি হচ্ছে জ্ঞানবন্ত সিং। জাভেদ শামিম যিনি এতদিন পর্যন্ত এডিজি আইবি ছিলেন, তিনি এবার রাজ্য পুলিশের নতুন এডিজি আইন-শৃঙ্খলা হচ্ছেন। তার পাশাপাশি মনোজ বর্মা যিনি এডিজি আইন-শৃঙ্খলা ছিলেন, তিনি কলকাতার পুলিশ কমিশনার হচ্ছেন। ১৯৯৮ ব্যাচের এই আইপিএস অফিসার এর আগে ব্যারাকপুরের পুলিশ কমিশনার ছিলেন। জঙ্গলমহলে, দা