তিনটি বাংলা ছায়াছবি বড় ঘোষণা
নিজস্ব প্রতিনিধিঃ কলকাতা, ২৭/০৫/২০২২ তারিখ শুক্রবার বিকেল প্রোডাকশন দ্বারা আয়োজিত এবং পরিচালিত একটি সংবাদ সম্মেলনের জন্য আন্তরিকভাবে আমন্ত্রণ জানিয়েছে। সম্মেলনটি ১১১, সাউদার্ন এভিনিউ, হেমন্ত মুখার্জী সরণির দ্য ডগআউটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। প্রেস কনফারেন্সে করে, এই প্রোডাকশন হাউজের আসন্ন তিনটি বাংলা সিনেমার একটি বড় ঘোষণা করা হয়েছে। প্রথম সিনেমাটির নাম হল নীল ও দৈত্য এই সিনেমার গল্পটি নদীর ধারে সোনারপুর গ্রামের একটি মৎস্যজীবীর ছেড়ে নীলের তার বাবা জলদস্যুর হাতে মাছ ধরতে গিয়ে মারা যায় ওই গ্রামের মাছের কারবারি রঘুনাথ সরদার ও মহিতোষ ভট্টাচার্য তারা গ্রামকে শোষণ করে ও জেলেদের ওপর অত্যাচার করে এই গ্রামের মাস্টারমশাই অসিত মাস্টার তার প্রতিবাদ করে কিন্তু বেড়ে ওঠে না তাদের লোকবলের কাছে উনি অত্যাচারিত হয় একদিন সময় বদলায় পদ্মা নদীতে মাছ ধরতে গিয়ে একটা অদ্ভুত পাথর পায় সেই পাথর থেকে একটি দৈত্য বেরিয়ে আসে এবং গ্রামবাসীদের সমস্ত রকম অত্যাচার থেকেই দ্বৈতবাদ এবং জলদস্যুর হাত থেকে রক্ষা করে।
এই দৈত্য গ্রামের বাচ্চাদের বন্ধু হয়ে ওঠে গ্রাম টা হাসিখুশি ও স্বাধীন গ্রামের রূপ পায়। এই গল্পের কাস্ট হিরো মানি সাউথ সুপারস্টার (অসিত মাস্টার) ও হিরোইন নূর কে জারা। দ্বিতীয় গল্পের নাম তোমারও বিরহে গল্পটি অন্বেষা ও রোহনের গভীর প্রেমের গল্প আর আছে ওদের বন্ধু সার্কি। ৩ জন খুব ভাল বন্ধু রোহনরা খুব গরীব, তাই অন্বেষা তাকে সাহায্য করে একদিন রোহন চাকরি পায় তারপর অজানা এক কারণে অন্বেষার থেকে আস্তে আস্তে রোহন অনেক দূরে চলে যায়। রোহনের আর খোঁজ পাওয়া যায় না। এই খারাপ সময়ে সার্কি অন্বেষাকে সান্তনা দেয় এবং তাদের দুজনের ভালোলাগাটা ভালবাসায় পরিনত হয়। অন্বেষার বিয়ের দিন তার কাকা দেরিতে আসে অন্বেষা রাগারাগি করাতে তার কাকা বলে তার এক ক্যান্সার রোগী মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছে এতক্ষণে হয়তো তার মৃত্যু হয়েছে।তার কাকা তার মোবাইল থেকে রোহনের ছবিটি অন্বেষাকে দেখায় অন্বেষার হঠাৎ রোহনের স্মৃতি মনে পড়ে যায় অন্বেষা বিয়ের সাজে হসপিটালে গিয়ে দেখে রোহন মারা গেছে এই সিনেমার হিরোইন ডাল্লা ঘোষ (অন্বেষা, কে তারা, নেতিবাচক প্রধান ভিলেন মানি (সাউথ সুপারস্টার)। তৃতীয় গল্পের নাম দা বাল্ক নাইট স্টরি এটি একটি ঝমঝমিয়ে বৃষ্টি রাতের গল্প। পুলিশ ও পলিটিক্যাল গুন্ডারা একটি ছেলে ও একটি মেয়েকে খুন করে যেটা রেশমি দেখে ফেলে সে বিক্রমের কাছে সাহায্য চায়, বিক্রম আসলে অনেক খারাপ কাজের সঙ্গে যুক্ত, আসলে রেশমির আসল নাম নিশার গ্রুপ এরা মানুষকে ট্রাপ করে। পলিটিক্যাল গুন্ডা ও পুলিশ আসলে সব রেশমির লোক। বিক্রম কে মার্ডার করা হয়। যে গাড়িতে করে বিক্রমকে আনা হয় সেই গাড়ির ড্রাইভার টি বলে ম্যাডাম আপনাকে খুব চেনা চেনা লাগছে।মেয়েটি খুব নির্জন জায়গায় গাড়ি দার করিয়ে নেমে যায় এবং গাড়িটি বোম ব্লাস্ট হয়ে যায় এই তিনটি গল্পেরই প্রোডাকশন হাউসের নাম ওয়েলডান প্রোডাকশন হাউজ প্রযোজক দীপঙ্কর মন্ডল পরিচালক ও গল্পলেখক প্রদীপ পাল।
Comments
Post a Comment