Posts

Showing posts from June, 2024

সাংসদে গিয়ে কেউ ঘুমাচ্ছে, কেউ ঢুলছে,জুন,,মহুয়া ও সায়নীর ছবি ভাইরাল:-

Image
বেবি চক্রবর্ত্তী:- এবারের লোকসভা নির্বাচনে বিপুল ভোটে জয়ী হয়ে সাংসদ হয়েছেন জুন মালিয়া, সায়নী ঘোষ, মহুয়া মৈত্র। কিন্তু একি! তাঁরা সংসদে গিয়ে কেউ ঘুমে কাদা হয়ে গেলেন, কেউ আবার ঢুলুঢুলু চোখে তাকিয়ে! ছবি ভাইরাল হতেই হেসে গড়াগড়ি খাচ্ছে নেট নাগরিকরা। ভাইরাল জুন, সায়নী, মহুয়ার সংসদের ছবি এদিন দুপুরে আচমকাই ভাইরাল হয়ে যায় সংসদের অধিবেশনের একটি ছবি।সেখানে পাশাপাশি বসে থাকতে দেখা যাচ্ছে মহুয়া মৈত্র, জুন মালিয়া এবং সায়নী ঘোষকে। কিন্তু এঁদের তিনজনের মধ্যেই দুজন ঘুমিয়ে কাদা। মাঝে একা জুন মালিয়া ঢুলুঢুলু চোখে তাকিয়ে আছেন। দুই পাশে অঘোরে ঘুমিয়ে আছেন মহুয়া মৈত্র এবং সায়নী ঘোষ। আর সেটা দেখেই মজা পেয়েছেন বিরোধী এবং নেট নাগরিকরা। ছবি প্রকাশ্যে আসতেই সোশ্যাল মিডিয়ায় এই ছবি নিয়ে চলছে মিমের বন্যা। কেউ লিখেছেন, ‘টিফিনের পর যখন টিচার লেকচার দেন আমার অবস্থা।’ কেউ আবার লেখেন, ‘টিচার যখন কন্টিনিয়াম থিওরি পড়ান তখন আমি এবং আমার ব্যাক বেঞ্চের বন্ধুরা।’ তৃতীয়জন আবার মজা করে লেখেন, ‘দুই পাশে কৃষ্ণনগর আর যাদবপুর ঘুমিয়ে, মাঝে জেগে মেদিনীপুর।’

বেলঘড়িয়া বিজেপি জেলা কার্যালয়ে ভাঙচুর অভিযোগ স্থানীয় তৃণমূল কাউন্সিলরের বিরুদ্ধে

Image
মনোজ দাসঃ  কামারহাটি পৌরসভার ২৯ নম্বর ওয়ার্ড টেক্সট মেকও বয়লার গেটের সামনে বিজেপির উত্তর শহরতলি জেলা কার্যালয়ে ভাংচুরের অভিযোগ স্থানীয় তৃণমূল কাউন্সিলরের বিরুদ্ধে। অভিযোগ, শনিবার রাতে বিজেপি কর্মীদের বৈঠক চলছিল ঠিক ওই সময় পৌরমাতা নির্মলা রাযই এসে তার লোকজন নিয়ে বিজেপি কর্মীদের হুমকি দেন। পাশাপাশি জানিয়ে যান এখানে কেন এত জমায়েত তার পারমিশন ছাড়া তারপরেই শুরু হয়ে যায় দু পক্ষের মধ্যে তর্ক বিতর্ক, এরপরেই হাতাহাতি শুরু করে এমনটাই অভিযোগ বিজেপির পক্ষ থেকে এবং তাদের জেলা অফিসের বাইরে বাইক সব ফেলে দেয়। পৌরমাতার একটি চারচাকা গাড়ি জেলা অফিসে ভেতরে জোর করে প্রবেশ করালে ঋষি মনীষীদের কাটআউট সহ গেট ভেঙে যায়। বিজেপি কর্মীদের দাবি পৌরমাতা এই ওয়ার্ডে হেরে গেছে তাই তিনি ইচ্ছা করে এই ভাংচুর করার জন্যই তিনি তার লোকজন নিয়ে আসেন। কামারহাটি ২৯ নম্বর ওয়ার্ডে তৃণমূল কাউন্সিলর নির্মলা রাই উপরে আগরপাড়া বিজেপি জেলা পার্টি অফিস ভাঙার অভিযোগে তার পরিপেক্ষ নির্মলা রাই বলেন তিনি সেখান থেকে আসছিলেন তার ওপর বিজেপি কর্মীবাহিনীরা আক্রমণ করেন এবং তার গাড়িও ভাঙ্গা হয় এই নিয়ে বেলঘড়িয়া থানায় অভিযোগ জানান

নেশা মুক্ত সমাজ গড়ার অঙ্গীকার প্রতিশ্রুতি ফাউন্ডেশানের

Image
সুপ্রকাশ চক্রবর্তীঃ  নেশা মুক্ত সমাজ গড়ে তোলার লক্ষ্যে প্রত্যেক বছরের মতো এ বছরও আন্তর্জাতিক মাদক বিরোধী দিবস পালিত হল রাজ্য জুড়ে। এ উপলক্ষে সি আই ডি ভবানী ভবন নার্কোটিকস সেলের উদ্যোগে মাদক বিরোধী দিবস পালিত হল বিধাননগর সিটি পুলিশের সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে । বিধান নগর সিটি সেন্টার ওয়ানের চারপাশে এ উপলক্ষে এক মাদক বিরোধী পদযাত্রায় পা মেলান   প্রতিশ্রুতি ফাউন্ডেশান সহ বিভিন্ন নেশা মুক্তি কেন্দ্র ও স্কুল- কলেজের ছেলেমেয়েরা। প্রতিশ্রুতি ফাউন্ডেশানের সেক্রেটারি সুমন দত্ত বলেন,তিনি নিজেও একটা সময় মাদকাশক্ত ছিলেন। পরে তিনিই দমদমে গড়ে তোলেন প্রতিশ্রুতি ফাউন্ডেশান নামে এই নেশা মুক্তি কেন্দ্র। সেখানে চিকিৎসার মাধ্যমে ইতিমধ্যেই বহু মানুষের নেশামুক্তি ঘটিয়ে তাদের আবার সমাজের মূল স্রোতে ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছে। এখনও সেই কাজ করে চলেছেন। নেশামুক্ত সমাজ গড়ে তোলাই তার মূল লক্ষ্য । তিনি বলেন, এবছর তাদের শ্লোগান ‘যে মুখে ডাকব মা সে মুখে মাদক না ‘’। 

দুই বিধায়কের শপথ হলো না- রাজ্যপাল উড়ে গেলেন দিল্লি:-

Image
বেবি চক্রবর্তী, বুধবার :- আশঙ্কাই শেষ পর্যন্ত সত্যি হল। রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস বিধানসভায় গেলেন না। তাই নির্ধারিত সুচি মেনে নবনির্বাচিত দুই বিধায়কের বুধবার শপথ গ্রহণ হলো না। রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস দুপুরেই রাজভবন থেকে দিল্লির উদ্দেশ্যে রওনা দেন। এই বিষয়ে সাংবাদিকরা রাজ্যপালকে প্রশ্ন করতে চাইলে রাজ্যপালের গাড়ি সাংবাদিকদের সামনে পর্যন্ত দাঁড়ায়নি। তবে রাজভবনের তরফ থেকে জানানো হয়েছে, রাজ্যপাল নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত দুই বিধায়কের জন্য অপেক্ষা করেছিলেন। রাজভবন  শপথবাক্য পাঠ করানোর জন্য সম্পূর্ণ প্রস্তুত ছিল। কিন্তু শপথ গ্রহণ করতে নবনির্বাচিত দুই বিধায়ক রাজভবনে যাননি।  কিছুতেই তারা রাজভবনে গিয়ে শপথ গ্রহণ করবেন না। এই কথা সায়ন্তিকা বন্দ্যোপাধ্যায় সাফ জানিয়ে দিয়েছিলেন। বিধানসভার সিঁড়িতে বসেই প্রতিবাদ জানাতে থাকেন দুই বিধায়ক। পরবর্তী সময় বিধানসভার পরিষদীয় মন্ত্রী শোভন চট্টোপাধ্যায়, নয়না বন্দ্যোপাধ্যায়, মদন মিত্র সহ অন্যান্য বিধায়করা নবনির্বাচিত বিধায়কদের পাশে বসে অবস্থানে সামিল হন।  বিধায়করা কেন রাজভবনে শপথ নেবেন সেই প্রশ্ন তুলেছেন বিধানসভার স্পিকার বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়।

হুগলির চুঁচুড়ায় বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের ১৮৬ তম জন্মদিবস পালিত হল

Image
বেবি চক্রবর্তী, বুধবার ২৬ জুন ২০২৪ :- রাজ্যের বিভিন্ন জায়গার মত হুগলী জেলার চুঁচুড়ায় সাহিত্য সম্রাট বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের ১৮৬ তম জন্ম দিবস মহাসমারহে পালন করা হয়। এই চুঁচুড়া শহরের সাথে বঙ্কিমচন্দ্রের নাম ওতপ্রুতভাবে যুক্ত। এখানে বসেই বঙ্কিমচন্দ্র রচনা করেছিলেন ভারতের অন্যতম জাতীয় সংগীত 'বন্দেমাতরম'। যে বন্দেমাতারাম ধ্বনি উচ্চারন করে দুর্দণ্ড প্রতাপ ব্রিটিশ সরকারের বেওনেটের সামনে প্রাণ দিতে হয়েছে কত শত শত মহান বিপ্লবীদের।  সাহিত্য সম্রাট যে স্থানে বসে এই গান রচনা করেছিলেন সেই স্থান সরকারের পক্ষ থেকে হেরিটেজ হিসাবে ঘোষণা করা হয়েছে। বর্তমানে সেই বাড়িটি এখন মিউজিয়ামে পরিণত হয়েছে। বেশ কয়েক বছর আগে এখানেই স্থাপন করা হয়েছে ঋষি বঙ্কিমচন্দ্রের আবক্ষ মূর্তি। বুধবার চুঁচুড়া পৌরসভার ২১ নম্বর ওয়ার্ডে জোরাঘাটের নিকট এই বিখ্যাত স্থানে বঙ্কিমচন্দ্রের আবক্ষ মূর্তিতে মাল্য দান করে শ্রদ্ধা জানালেন চুঁচুড়ার বিধায়ক অসিত মজুমদার।  বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের জন্মদিন উপলক্ষে বুধবার এই স্থানে উপস্থিত ছিলেন চুঁচুড়া পুরসভার ২১ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মিতা চ্যাটার্জী, ২০ নম্বর

ভি বালসারার ১০২ তম জন্মদিনে জমজমাট অনুষ্ঠান

Image
সুপ্রকাশ চক্রবর্তীঃ  কিংবদন্তি সুরকার ভি বালসারার ১০২ তম জন্মদিন পালিত হল কলকাতার রবীন্দ্র সদনে। এই উপলক্ষ্যে ভি বালসারা মেমোরিয়াল কমিটি এবং ক্যালকাটা ইউনাইটেড কালচারাল সোসাইটির উদ্যোগে এই অনুষ্ঠানে বাংলা এবং ভারতীয় সংগীতে তাঁর অবদান স্মরণ করেন বিশিষ্ট সংগীত শিল্পী এবং যন্ত্রসংগীত শিল্পীরা। সঙ্গীত পরিচালনা ও যন্ত্রসঙ্গীতে  ভি বালসারার অবদান তুলে ধরেন ক্যালকাটা সিনে মিউজিক অ্যাসোসিয়েশন এর সম্পাদক দীপঙ্কর আচার্য, ভাষ্যকার সতীনাথ মুখার্জী, দেবাশীষ বোস, সংগীত শিল্পী দীপঙ্কর চট্টোপাধ্যায়, গিটার বাদক স্বপন সেন এবং ভি বালসারার  একনিষ্ঠ ছাত্র ম্যান্ডোলিন বাদক নিলোৎপল চক্রবর্তী সহ বহু বিশিষ্ট মানুষ। এ বছরে ভি বালসারা মেমোরিয়াল অ্যাওয়ার্ড দেওয়া হয় সাউন্ড রেকর্ডিস্ট রাজীব মুখার্জী, তবলা বাদক প্রীতিময় গোস্বামী, বাঁশি বাদক মানব মুখার্জি, রাগা মিউজিকের কর্ণধার প্রেম গুপ্তা ও সংগীত শিল্পী ব্রম্ভতোষ চট্টোপাধ্যায়কে।  অনুষ্ঠানের প্রধান উদ্যোক্তা মহেশ গুপ্তা বলেন, তারা প্রতিবছরই এই মহান শিল্পীর জন্মদিন পালন করেন। তাদের উদ্দেশ্য নতুন প্রজন্মের শিল্পীদের উদ্বুদ্ধ করার পাশাপাশি সংগীতে ভি বালসারার অ

বেলঘড়িয়া উমেশ মুখার্জি রোড অর্থাৎ ১৭ পল্লী মাঠ থেকে

Image
  মনোজ দাসঃ  শুক্রবার, ২১  জুন, ২০২৪,   সাত বছর আগে গড়ে উঠেছিল রথ তলা জগন্নাথ মন্দির এই জগন্নাথ মন্দির গড়ে তোলেন সোমনাথ রায় চৌধুরীর নেতৃত্বে দেখতে দেখতে বেলঘড়িয়া রথ তলা মোরে জগন্নাথ মন্দির পৌঁছলো সাত বছরের আর সোমনাথ রায় চৌধুরীর নেতৃত্বে বেলঘড়িয়ার ঐতিহ্যপূর্ণ রথ তৃতীয় বর্ষের বছর পদার্পণ করল। এই কলস যাত্রা শুরু হয় বেলঘড়িয়া উমেশ মুখার্জি রোডে ১৭ পল্লী মাঠ থেকে বেলঘারিয়া বাটা মোড়, সিন্ধু স্টোর, রথতালা হয়ে শেষ হয় আড়িয়াদহ পাট বাড়ি।  পাট বাড়ি   ঘাট থেকে গঙ্গাকে পুজো করে ১০৮ কলসি জল নিয়ে আসা হয়। যা দিয়ে আগামীকাল বলরাম জগন্নাথ সুভদ্রা দেবীকে স্নান করানো হবে। কলস যাত্রার ফলে বিটি রোড রথ তলা মোড়ে ব্যাপকভাবে যানজট সৃষ্টি হয় এমনকি স্কুল থেকে বাড়ি ফেরার ছাত্র আটকে যায় অ্যাম্বুলেন্স দীর্ঘক্ষণ এই জ্যামে আটকে পড়ে একদিকে কামারহাটি দিক অপরদিকে ডানলপের দিকে দুদিকেই প্রচুর   জ্যামে আটকে পড়ে দীর্ঘক্ষণ ধরে এই কলস যাত্রায় উপস্থিত ছিলেন মদন মিত্র কামারহাটি বিধানসভা কেন্দ্রে বিধায়ক শুভরূপ মিত্র সোমনাথ রায় চৌধুরী এবং বিভিন্ন কামারহাটি পৌরসভার পৌর প্রতিনিধিরা।

নিত্য শিল্পীর মধুমনি চ্যাটার্জির বাড়ি থেকে

Image
মনোজ দাসঃ  শুক্রবার, ২১  জুন, ২০২৪,   নির্বাচনের ঢাকের কাঠির পরেই শুরু হয়ে গেল শারদ উৎসবের ঢাকে কাঠি পরা আগামীকাল জগন্নাথ দেবের স্নানযাত্রা।  এই স্নানযাত্রার পূর্ণ লগ্নে পূর্ণ তিথি কে সামনে রেখে ৮৫ তম বর্ষের দুর্গা পূজার খুঁটিপূজো আজ রাতে অনুষ্ঠিত হলো তারা পুকুর আদি সার্বজনীন দূর্গা উৎসব পুজো কমিটির মিলন সংঘ পরিচালনায় শারদ উৎসবের মন্ডপের খুঁটিপূজো এ বছরের মন্ডপের থিম নিলে বিলীন খুঁটি পূজার সাথে সাথে থিম সং এরো উদ্বোধন হয় এই মন্ডপ প্রতিমা এবং সার্বিক পরিকল্পনা ভাবনায় শিল্পী পার্থ মাইতি এ বছর তারা পুকুর সার্বজনীন দুর্গোৎসব পুজো কমিটি রাজ্যের বুকে অভিনবত্ব রাখল খুঁটি পূজার মধ্যে দিয়ে আট জন মহিলা পুরোহিতের পূজোর মন্ত্র উচ্চারণের মধ্যে দিয়ে খুঁটি পূজার শুরু হল এবং শারদ উৎসবের শুভ সূচনা ঘটল। এই আটজন মহিলা পুরোহিত তারা দক্ষিণ কলকাতার এই মহিলা পুরুষেরা প্রথম পুজো করেছিলেন দু বছর আগে নিত্য শিল্পীর মধুমনি চ্যাটার্জির বাড়ি থেকে তাদের পুজো করা পথ চলা শুরু হয়। এ বছর তারা তৃতীয় বর্ষ এ বছরও তারা দক্ষিণ কলকাতার বিভিন্ন জায়গায় মা দুর্গার পূজো করবেন মহিলা পুরোহিত দিয়ে খুঁটিপুজো মানুষের মধ্যে

চিকিৎসা জগতে আলোড়ন সৃষ্টি করলো কলকাতার আর জি,র্স্টোন হসপিটাল

Image
শুভ ঘোষঃ  ২০ শে জুন ২০২৪, কলকাতার ঢাকুরিয়া(R.G Stone Hospital) আর জি,স্টোন হসপিটাল এর ইউরোলজি ও লেপ্রসির সংক্রান্ত বিভাগের একটা গুরুত্বপূর্ণ সফলতা অর্জন নিয়ে কলকাতা প্রেস ক্লাবের একটা সাংবাদিক বৈঠকে আয়োজন করা হয়। এই অনুষ্ঠানে ডক্টর অমিতাভ মুখার্জী ও ডক্টর অরিন্দম দত্তের উপস্থিতিতে অনুষ্ঠানটি আরো আলোকিত করে তোলে।যখন মানুষ ইউরোলজি ও লেপ্রসির নিয়ে যখন মানুষ নিজেদের কপালে চিন্তার ভাঁজ ফেলেছেন ঠিক তখনই সঠিক চিকিৎসার দৃশা দেখিয়েছে আর জি স্টোন হসপিটাল। মিস্টার অভিনাশ মিত্র ও মিস্টার সুমন কুমার সেন শারীরিক অসুস্থতার কারণে আসাহীন ও দিশাহীন হয়ে পড়ে ঠিক তখনই তাদের পাশে দাঁড়িয়েছে আর,জি স্টোন হসপিটাল। শারীরিক অসুস্থতার কারণে আশাহীন ও দিশাহীন হয়ে পড়েন ঠিক তখনই সঠিক চিকিৎসা পেয়ে সুস্থ হয়ে ওঠার দুই রোগী হসপিটালে দারস্ত হয়। 

ভারতীয় ফুটবল দলের কোচের আবেদন ট্রেভর জেমস মর্গান

Image
বেবি চক্রবর্ত্তী,২০ জুন,২০২৪:- ইগর স্টিম্যাচ ভারতীয় ফুটবল দলের হেড কোচের পদ থেকে অপসারিত হওয়ার পরে একটি শূন্যস্থান তৈরি হয়।  ফুটবল ফেডারেশনের তরফ থেকে বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়েছিল। ভারতের সিনিয়র ফুটবল দল এবং আন্ডার ২৩ দলের নতুন কোচের আবেদন পত্র চেয়ে। সূত্রের খবর ইস্টবেঙ্গল ক্লাবের প্রাক্তন, সফলতম, কোচ ট্রেভর জেমস মর্গানের আবেদনপত্র জমা পড়েছে এই পদে জন্য।  এশিয়া নেট নিউজ বাংলাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে  মর্গান বলেছেন, "আমি ভারতীয় দলের হেড কোচ হবার জন্য আগ্রহী এবং আমি তার জন্য আবেদন করেছি।" মর্গান প্রথমবার ভারতে আসেন ২০১০ সালে ইস্টবেঙ্গল দলের কোচ হয়ে। বর্তমান ভারতীয় দলের গুরপ্রিত সিং সাধু, রাহুল বেঁকে, নিখিল পূজারী এরা সকলেই এক সময় তার তত্ত্বাবধানে খেলেছেন।  ভারতীয় ফুটবলকে মর্গান নিজের হাতের তালুর মত চেনেন। ২০১২-১৩ মরশুমে, মোহনবাগানের বিরুদ্ধে ডার্বি ম্যাচ ৩-২ গোলে জিতে, তিনি ফিরে যান। দ্বিতীয় পর্যায়ে তিনি আবার ইস্টবেঙ্গল ক্লাবের কোচের পদে নিযুক্ত হন ২০১৬ সালে। আইএসএল শুরু হবার পর তিনি কেরলা ব্লাস্টার্স দলের সহকারী কোচ হিসেবে কাজ করেন। অল্প কিছুদিনের জন্য আই-লীগে তিনি

কাশীপুর গান এন্ড শেল ফ্যাক্টরিতে যোগ দিবস পালন

Image
সুপ্রকাশ চক্রবর্তীঃ  কলকাতার কাশীপুরে গান এন্ড শেল ফ্যাক্টরিতে মহাসমারোহে পালিত হলো দশম আন্তর্জাতিক যোগ দিবস। এবছর যোগ দিবসের থিম- 'নিজের এবং সমাজের জন্য যোগ'।  সেই অনুযায়ী শরীর ও মন ভালো রাখতে সাত সকালেই গান এন্ড শেল ফ্যাক্টারির কর্মী,অফিসার ও তাদের পরিবারের সদস্যরা যোগ শিবিরে অংশ নেন। অনুষ্ঠানে আয়ুশ  মন্ত্রকের প্রোটোকল মেনে যোগ অনুশীলন করান গান এন্ড শেল ফ্যাক্টরির কর্মচারী প্রখ্যাত বডিবিল্ডার ও যোগ বিশারদ সুব্রত সাঁতরা। পর পর করানো হয় সিদ্ধাসন, ভূজঙ্গাসন, ধনুরাসন, স্থলভাসন সহ অন্যান্য আসন। সকাল সকাল যোগ ব্যায়াম করতে ফ্যাক্টরির সমস্ত স্তরের কর্মচারীদের মধ্যে অভূতপূর্ব উৎসাহ ও উদ্দীপনা লক্ষ্য করা যায়। যোগ দিবস উপলক্ষে সেভেন ট্যাঙ্ক এস্টেটে কর্মী ও তাদের পরিবারবর্গের জন্য যোগ প্রক্রিয়াশৈলীর কর্মশালা ও সচেতনতা শিবিরের আয়োজন করা হয়েছে।  যোগ দিবস সমারোহ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন গান এন্ড শেল ফ্যাক্টরির কার্যকারী নির্দেশক  রাজেশ কুমার পান্ডে ও অন্যান্য অধিকারীবৃন্দ। রাজেশ কুমার পান্ডে বলেন,  শুধু যোগ দিবসের দিনে নয়, সারা বছর ধরে যাতে কর্মচারী ও তাদের পরিবারবর্গ শরীর ও মন সুস্থ রাখ

সাংবাদিক বৈঠকে আয়োজন করা হয়.

Image
শুভ ঘোষঃ  বুধবার, ১৯জুন ২০২৪ তারিখে কলকাতার নামকরা ( CMRI Hospital  ) সি.এম.আর.আই হসপিটাল এ কিডনি ট্রান্সপ্লান্ট নিয়ে একটা সাংবাদিক বৈঠকে আয়োজন করা হয়। ৬ মাস বয়সি আদী দেব,৭ বছর বয়সী পবিত্রা কর নামে দুটি শিশুর কিডনি সাফল্য জনিতভাবে ট্রান্সপ্লান্ট হয়। দীর্ঘদিনের নাম করা এই হসপিটালে এই সল্য চিকিৎসার অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কিডনি ট্রান্সপ্লান্ট সার্জেন্ট ডক্টর প্রদীপ চক্রবর্তী, পেডিয়াট্রিক নেফ্রলজি ডক্টর রাজীব সিনহা, ইউরোলজিস্ট ও ডোনার সার্জেন্ট ডক্টর অমলান চক্রবর্তী ,শতরূপা মুখার্জি ,ডক্টর সুবীর বসু ঠাকুর ও ডক্টর শুভ্র শীল দুটি শিশুরই চ্যালেঞ্জের সাথে কিডনি স্বর্ণ চিকিৎসা সফল্য হয়। 

সিনিয়র সিটিজেনরা বিনামূল্যে এই পরিষেবা পাবেন

Image
শুভ ঘোষঃ  কলকাতা ১৯শে জুন সল্ট লেকের এইচ পি ঘোষ হাসপাতাল প্রথম প্রবীণ নাগরিকদের জন্য জরুরী ভিত্তিতে চিকিৎসক ও নার্স সমন্বিত অত্যাধুনিক যন্ত্রপাতিযুক্ত অ্যাম্বুলেন্স পরিষেবা চালু হলো।   হাসপাতালের পাঁচ কিলোমিটারের মধ্যে বসবাসকারী সিনিয়র সিটিজেনরা বিনামূল্যে এই পরিষেবা পাবেন।উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশিষ্টদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন হাসপাতালের মেডিক্যাল সুপারিনটেন্ডেট ডাঃ পিণাকী বন্দোপাধ‍্যায়, ক্রিটিক্যাল কেয়ার ইউনিটের প্রধান ডাঃ হীরক ভট্টাচার্য,এবং হাসপাতালের চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার শ্রী সোমনাথ ভট্টাচার্য।গত বছরে ১৯২৩এ শুরু হয়ে ধীরে ধীরে এইচ পি ঘোষ হাসপাতাল একটি পূর্ণাঙ্গ অত্যাধুনিক চিকিৎসাকেন্দ্রের রূপ নিতে চলেছে।স্মার্ট আইসিইউ’ ও ‘পালমোনারি চেস্ট ট্রি’র পর আজকের এই বিশেষ অ্যাম্বুলেন্স প্রকল্প এ বিষয়ে এক গুরুত্বপুর্ন পদক্ষেপ। ডাঃ.তৃণাঞ্জন সারেঙ্গী জানান যে দমকলের মতোই জরুরী ভিত্তিতে এই অ্যাম্বুলেন্স সার্ভিস কাজ করবে।ঘটনাস্থলে পৌছেই চিকিৎসক রোগীর জীবনদায়ী প্রাথমিক চিকিৎসা করবেন এবং প্রয়োজনে হাসপাতালে ভর্তির ব্যবস্থা করবেন। ডাঃ হীরক ভট্টাচার্য তাঁর বক্তব্যে উল্লেখ করেন যে এই পরিষেবা সপ্তাহে সাতদি

দুর্ঘটনায় কবলে কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেস

বেবি চক্রবর্ত্তীঃ সোমবার, ১৭ জুন ২০২৪,  দুর্ঘটনায় কবলে কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেস।ঘটনাটি ঘটেছে নিউ জলপাইগুড়ির নীচবাড়ি এবং রাঙাপানি রেল স্টেশনের কাছেই। লাইন চ্যুত হয়ে ঠিকরে বেরিয়ে যায় দুটি যাত্রী বোঝাই কামরা। শিয়ালদহ মুখী কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেস মাল গাড়ির সাথে ধাক্কা লাগে। সকাল পৌনে ৯ টা নাগাদ দুর্ঘটনাটি ঘটে জলপাইগুড়ির রাঙাপানি রেল স্টেশনের কাছে। সূত্রের খবর এখনো পর্যন্ত জানা গেছে মৃতের সংখ্যা ১৫ জন। আহত হয়েছেন অন্ততপক্ষে ২৫ থেকে ৩০ জন। এখনও উদ্ধার কাজ‌ চলছে। এ দিন সকালের এই রেল দুর্ঘটনা দেখে অনেকেরই গত বছরের করমণ্ডল এক্সপ্রেসের দুর্ঘটনার কথা সামনে নিয়ে আসে৷ ২০২৩ সালের ২ জুন ওড়িশার বালেশ্বরে সেই মারাত্মক ট্রেন দুর্ঘটনাটি ছিল। সেদিন ভয়াবহ দুর্ঘটনার কবলে পড়েছিল হাওড়া থেকে চেন্নাইগামী করমণ্ডল এক্সপ্রেস৷ সেক্ষেত্রে দাঁড়িয়ে থাকা একটি মালগাড়ির পিছনে ধাক্কা মেরেছিল যাত্রীবাহী ট্রেনটি৷ কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেসের ক্ষেত্রে হল উল্টোটা৷ এবার দাঁড়িয়ে থাকা ট্রেনের পিছনে ধাক্কা মারল মালগাড়ি এখন প্রশ্ন উঠেছে, মালগাড়ি কিংবা শিয়ালদামুখী কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেসের তীব্রতা কি অত্যন্ত বেশি ছিল? সেই

পর্যটকদের জন্য  বন্ধ হল জাতীয় উদ্যান

Image
বেবি চক্রবর্ত্তী:- আজ থেকে পর্যটকদের জন্য বন্ধ হল জাতীয় উদ্যান এবং সমস্ত সংরক্ষিত বনাঞ্চল।জলপাইগুড়ি জেলার অন্তর্গত গরুমারা জাতীয় উদ্যান, নেওরাভেলি জাতীয় উদ্যান, চাপরামারি সেঞ্চুরি সহ সমস্ত সংরক্ষিত বনাঞ্চল।  রবিবার থেকে আর জঙ্গলে ঢুকে বন্যপ্রাণী দেখার এবং জঙ্গলে ঘোরার সুযোগ উপভোগ করতে পারবেন না পর্যটকেরা।এমন কি ইচ্ছে থাকলে ও জঙ্গলের গভীরে বন বাংলো গুলিতে রাত্রিযাপনের সুযোগ মিলবে না ।  কারন বন্যপ্রাণীদের প্রজনন কালীন সময় ধরা হয় ১৫ ই জুন থেকে ১৫ সেপ্টেম্বর মাস পর্যন্ত সময় কাল কে । সেই কারনে নিষেধাজ্ঞা লাগু করা হয় পর্যটক দের প্রবেশের ক্ষেত্রে। পাশাপাশি এই সময় জঙ্গলে বর্ষার কারণে গাছপালা বেড়ে যায়।  জঙ্গলের গভীরে যাতে বন্যপ্রাণীরা তাদের প্রয়োজন কালীন সময়ে কোন ভাবে বিরক্ত না হয়। তার জন্যই জঙ্গলে প্রবেশ বন্ধ রাখা হয় বনদপ্তরের তরফে।ইতিমধ্যে জলপাইগুড়ি বন বিভাগের তরফে একটি নোটিশ জারি করা হয়েছে জঙ্গল বন্ধ রাখার।  এই তিন মাস গোটা দেশের অন্যান্য বনাঞ্চল গুলির মত ডুয়ার্সের গোরুমারা জাতীয় উদ্যান, নেওড়া ভ্যালি, চাপড়ামারি, জলদাপাড়া, বক্সা সহ সমস্ত সংরক্ষিত  বনাঞ্চল এবং জাতীয় অভয়ারণ্য