কেন্দ্রীয় শাংসাপত্র প্রাপ্ত বারুইপুর মহাকুমা হাসপাতালে চিকিৎসার অব্যবস্থা :- (কিছু সরকারি চিকিৎসকদের রাজ যখন হয়ে ওঠে কসাই)
বেড়াল - কুকুর - কামড়ালে
আঁচড়ালে আপনাকে ভেকসিন নিতে গেলে..! সকাল দশটা থেকে বেলা বারোটা পর্যন্ত। পরিষেবার
বারোটা বাজিয়ে এখানকার চিকিৎসকদের রাজ চলে ... রাস্তা দিয়ে খুঁজে খুঁজে ধরে আনতে
হবে বেড়াল - কুকুরে কামড়ানো ব্যাক্তি বা রুগি তবেই আপনি পাবেন এখানকার নার্স কিংবা
চিকিৎসকদের কাজ থেকে ভ্যাকসিন...! অন্যথা আপনাকে প্রাইভেট দেখাতে হবে..! এখানকার চিকিৎসকেরাই
বলে থাকেন...!
একদিকে যেমন রাজ্য সরকারের
অগচরে চলছে যেন হীনমন্যতা...! সরকারি হাসপাতালগুলিতে ক্রমশ বাড়ছে চিকিৎসার অব্যাবস্থা।
ঘাস- পদ্ম - হাত- কাস্তে - হাতুড়ি- সবাই লাগে এক যখন রাজ সিংহাসনে চলে অন্যায়ের লড়াই..! অন্যদিকে সরকারি হাসপাতাল গুলোতে চলে চিকিৎসকদের
রাজ...!
ইউ এস জি টেস্ট - ব্লাড টেস্ট
করতে গেলে দু- মাস পর ডেট পাওয়া যায়। এমার্জেন্সিতে ভর্তি হতে হবে...! তাহলে একদিন
পর রিপোর্ট পেয়ে যাবেন নাহলে জুতোর সোল ছেঁড়ার অবক্ষয় রাখে না..!
প্রশ্ন উঠছে এরা কারা...?
ভুলে যায় চিকিৎসা পরিষেবা দিতে আসা ডাক্তার - নার্সরা..! সেবার ব্রত নিয়ে হয় জনসমক্ষে
ভগবান হয়েছে..! জনসমক্ষে যে চিকিৎসক হবে ভগবান তাঁর ব্যবহার পরিষেবা দেবে তাঁর পরিচয়।
এই জনসমক্ষে দেখা ভগবান যখন অশ্রুসিক্ত রুগির পরিবারেরকে করে অসভ্য আচরণ। দোহাই দেয়
বেসরকারি হাসপাতালের ঘটি - বাটি- নিলামে দিয়ে চিকিৎসা নাও তবেই পাবে ভদ্র ব্যবহার।
কিন্তু কথায় আছে ব্যবহার হয় মানুষের পরিচয়। তবে যাইহোক একদিকে রাজ্যের সুশাসনের
অজুহাতে গণতন্ত্রের লড়াই অন্যদিকে সরকারি হাসপাতাল গুলোতে কিছু চিকিৎসকদের রাজ
..! এরাই আবার মুখে রাজ্য সরকার কে গালাগালি করে..! নিজেরাই করে চলে চিকিৎসায় রাজ।
চিকিৎসা পরিষেবা নিতে আসা রুগীর কসাই..! এখন সরকারি হাসপাতালেও। এই দুই এর মাঝে হাসপাতালে
সাধারণ চিকিৎসা নিতে আসা রুগীদের অধিকার কসাই ...!
Comments
Post a Comment