পথ চলা শুরু সাইরক্ষা'র, হার্ডওয়্যার হ্যাকিং-এর খুঁটিনাটি প্রদর্শন পড়ুয়াদের
অনুষ্ঠানে
উপস্থিত ছিলেন স্পেশ্যাল ব্রাঞ্চের অ্যাডিশনাল সিপি কল্যাণ মুখোপাধ্যায়, পশ্চিমবঙ্গের
আইটি অ্যান্ড ই ও স্টেট ইনফরমেশন সিকিউরিটি অফিসার এবং যুগ্ম সচিব সঞ্জয় কুমার দাস,
হিডকো'র ম্যানেজিং ডিরেক্টর দেবাশিষ সেন, এবং নাসকম-এর রিজিওনাল হেড নিরুপম চৌধুরী।
কর্মসংস্থান, উদ্যোক্তা এবং উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধির জন্য ও এগুলির গুরুত্ব সম্পর্কে সচেতনতা বাড়াতে প্রতি বছর বিশ্ব যুব দক্ষতা দিবস উদযাপিত হয়। বেকারত্ব, কর্মহীনতা এবং সঠিক মানের শিক্ষা ও প্রশিক্ষণে প্রবেশাধিকারের অভাবের ক্ষেত্রে বিশ্বব্যাপী তরুণরা যে ধরণের সমস্যা ও চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হয়, সেগুলিকেও স্বীকৃতি দেওয়া হয় এদিন।
এই বিষয়ে ইন্ডিয়ান স্কুল অফ অ্যান্টি হ্যাকিং-এর ম্যানেজিং ডিরেক্টর সন্দীপ সেনগুপ্ত বলেন, 'এমন এক সময়ে এসে আমরা পৌঁছেছি, যেখানে দাঁড়িয়ে হার্ডওয়্যার হ্যাকিং-এর বিষয়ে ন্যূনতম ধারণাটুকু থাকা সকলের প্রয়োজন।
এতদিন বিভিন্ন
অ্যাকাউন্ট সহ সফটওয়্যার হ্যাকিং-এর শিকারও হয়তো কেউ কেউ হয়েছেন। কিন্তু বর্তমানে প্রায়
দোরগোড়ায় এসে কড়া নাড়ছে হার্ডওয়্যার হ্যাকিং-এর ভয়াবহতা। কার্ড ব্যবহার করে বা আপনার
যেকোনো ডিজিটাল ডিভাইসের অ্যাক্সেস কারও কাছে থাকলেই, হ্যাকিং-এ পারদর্শী অন্য কোনও
ব্যক্তি সেই জায়গায় অনুপ্রবেশ করতে পারে। তাই এই বিষয়ে সতর্ক থাকা আমাদের সকলেরই অত্যন্ত
জরুরি।'
এদিনের অনুষ্ঠানে একটি বিশেষ বিভাগের দায়িত্বে ছিলেন এথিক্যাল হ্যাকার অনুভব মুখার্জী। তিনি দেখান কীভাবে সহজেই হ্যাক করা যেতে পারে যেকোনও আরএফআইডি/এনএফসি কার্ড অর্থাৎ গাড়ির চাবির কার্ড, এমপ্লয়ী কার্ড বা হোটেলের ঘরে প্রবেশ করার কার্ড। আর মুহূর্তেই অন্যের দখলে চলে যেতে পারে সেটি। এর থেকে রক্ষার উপায় হিসেবে তিনি বলেন আরএফআইডি প্রুফ কার্ড রাখার ব্যাগ বা ওয়ালেট ব্যবহার করতে কিংবা সেই কার্ড অ্যালুমিনিয়াম দিয়ে মুড়ে রাখতে।
Comments
Post a Comment