এই প্রথম দক্ষিণ দমদমে

 


প্রতিবেদন দীপ মিস্ত্রী, ছবি- অরূপ বেলেল - পশ্চিমবঙ্গ সরকার শিক্ষামন্ত্রী পার্থ বসু অনুপ্রেরণায়,  শ্রী দেবাশীষ বন্দোপাধ্যায় পৌর প্রশাসক মন্ডলীর সদস্য, তার উদ্যোগে এই প্রথম দক্ষিণ দমদম পৌরসভার অন্তর্গত ১৫ নম্বর ওয়ার্ডয়ে  নালেঝোলে মাঠে একদিনের পিঠে পুলি উৎসব হয়ে গেল গতকাল।

দমদম লোকসভা কেন্দ্রের সাংসদ সৌগত রায় জানান দেবাশীষের অসাধারন প্রচেষ্টা, ১৪ জানুয়ারি আমাদের পৌষ পাবন   তার আগে হচ্ছে রানা পিঠে পুলি উৎসব।

পিঠে পুলি উৎসব ঘুরে দেখেন ও পাটিসাপটা পিঠে খান এবং জানান খুব সুন্দার হয়েছে।


















দেবাশিস বন্দ্যোপাধ্যায় জানান নালেঝোলে প্রতিবছরই হয়,  প্যানডেমিক সিচুয়েশন কোভিক-১৯ এর জন্য নালেঝোলে বন্ধ ছিল এবারও করার ইচ্ছে ছিল  আমরা কোভিক-১৯ থেকে এখনো পুরোপুরি মুক্ত হতে পারেনি তারমধ্যে আরও একটি নতুন সংক্রমণ এসে গেছে আমাদের ভারতে ওমিক্রণ। তাই  নালেঝোলে নামকরনে করা হলো একদিনে পিঠে পুলি উৎসব। ১৫ নম্বর ওয়ার্ডয়ে এবং তার পার্শ্ববর্তী এলাকার মানুষের জন্যই করা, মোট পাঁচ হাজার মানুষকে বিনা মুল্যে পিঠে পুলি খাওয়া নোর ব্যাবস্থা করেছিলেন। বাঙ্গালীদের ঐতিহ্য ধরে রাখার জন্যে বা মনে রাখার জন্যই এই পিঠেপুলি উৎসব করা। 

যত যুগ এগোচ্ছে তার সাথে  সাথে  সবকিছু পরিবর্তন হচ্ছে, আর  পুরো দিনটা হারিয়ে যাচ্ছে, বাড়িতে পিঠে বানানোর আর নেই ইয়ং মেয়েরা এবং বউয়েরা পিঠে ভালো করে বানাতে পারেনা,  আমরা ছোটবেলায় দেখেছি আমাদের মা কাকিমা, জেঠিম, ঠাকুমা আমাদের পিঠে বানিয়ে খাওয়াতেন।




এলাকার সাধারণ মানুষ জানান একদিনে পিঠে পুলি উৎসব খুব ভালো করা হয়েছে এর জন্য দেবাশিস বন্দ্যোপাধ্যায় ত আপনাকে  ধন্যবাদ জানাই। চার  রকমের পিঠা বানানো হয়েছে, সবাই বলছেন খুব ভালোই হয়েছে, বেশি ভাগ মানুষ   বলছেন পাটিসাপটা  ভালো  হয়েছে।



Comments

Popular posts from this blog

মহিলা শিক্ষার্থীদের জন্য

দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর সফলতা

কলকাতা হাইকোটের নির্দেশ অনুযায়ী ....